পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

করোনাভাইরাস বা কোবিড ১৯ নিয়ে এত দিনে যা জেনেছেন বিশ্বের বিজ্ঞানীরা। Corona virus or Covid-19 Update Information

করোনাভাইরাস নিয়ে এত দিনে যা জেনেছেন বিশ্বের বিজ্ঞানীরা দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। বিশ্ব যখন করোনা মহামারির কবলে পড়ে ধুঁকছে, বিজ্ঞানীরাই তখন আশার আলো দেখাচ্ছেন। তাঁদের সাফল্যের দিকে তাকিয়ে আছে বিশ্ব। করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ নিয়ে আমরা যা জানি, তার সবকিছুই গবেষণা করে দেখছেন তাঁরা। নতুন এ করোনাভাইরাসের উৎপত্তির ৫ মাস পার হয়ে গেল। কতটুকু জানতে পারলেন তারা? তাঁরা যতটুকু জানতে পেরেছেন, তা এ মহামারি ঠেকাতে যথেষ্ট তো? ব্রিটিশ গণমাধ্যম গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরা হয়েছে। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন করোনাভাইরাস মানুষের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করেছে। সার্স ও মার্স ভাইরাসও এই গোত্রের ছিল। সার্স ও মার্স—এ দুটি ভাইরাসের সঙ্গে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসটি খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত। তবে তাদের প্রভাব মহামারি সৃষ্টিকারী কোভিড-১৯–এর তুলনায় অনেক কম ছিল। কয়েক মাসের ব্যবধানে বিশ্বের অনেক দেশে লকডাউন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে ভাইরাসটি। জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে করোনায় মোট মারা গেছেন ১ লাখ ১৪ হাজার ১৮৫ জন। আর এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ...

করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া। কীভাবে শনাক্ত করা হয় করোনাভাইরাস আছে কি নেই।

কীভাবে শনাক্ত করা হয় করোনাভাইরাস আছে কি নেই কীভাবে শনাক্ত করা হয় করোনাভাইরাস আছে কি নেই কোভিড-১৯ নামক মহামারির বদৌলতে আজ বিশ্বজুড়ে সবাই একনামে চেনে করোনাভাইরাসকে। সাধারণ সর্দি-জ্বর-কাশি দিয়ে শুরু হলেও ভাইরাসটি ফুসফুসে গিয়ে ভয়ংকর মাত্রার নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ফলস্বরূপ, আজ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুর প্রহর গুনছে। বলা হচ্ছে, মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলামেশা কমালে এই সংক্রমণ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব। সেই লক্ষ্যেই পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশের মানুষ আজ ঘরে থেকে কাজ করছে, একজন আরেকজনকে স্পর্শ করতেও ভয় পাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী এর পরের গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি হলো—যত বেশি সম্ভব নমুনা পরীক্ষা করে যাদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ আছে, তাদের খুঁজে বের করা। ভাইরাসটি দেহের মধ্যে আছে কিনা জানা থাকলে ওই মানুষটিকে কিছুদিন আলাদা করে রাখতে হবে। এতে তার থেকে আর ভাইরাসটি অন্য কারও দেহে ছড়াতে পারবে না। বাংলাদেশে এরই মধ্যে ভাইরাসটি অনেকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ায় এখন আমাদের করণীয় হচ্ছে পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাস বহনকারীদের শনাক্ত করা এবং প্রয়োজনমতো তাদের আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসার ব্য...