পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নাভি। মানবদেহে নাভির কাজ কী? নাভি দেখে ব্যক্তিত্ব চেনা...

ছবি
মানবদেহে নাভির কাজ কী? নাভি মানব দেহের বহিরাঙ্গের একটি বিশেষ স্থান। মাতৃগর্ভে থাকা কালে মানব ভ্রূণে যে নাড়ির মাধ্যমে মায়ের শরীর থেকে খাদ্য সংবাহিত হয় শিশুর জন্মকালে তা কেটে ফেলা হয় এবং একটি প্যাঁচ দিয়ে কাটা মুখ বন্ধ করা হয়। এই সুস্পষ্ট অংশটি মানবদেহের তলপেটের ঠিক ওপরে চিরকাল দৃশ্যমান থাকে এবং নাভি নামে আখ্যায়িত। চিকিৎসা শাস্ত্রে একে বলা হয় Umbilicus। সকল স্তন্যপায়ী প্রাণী যাদের জন্ম মাতৃ জরায়ুতে তাদের নাভী থাকে। শরীরের নানান সমস্যা দূর করতে আমাদের কতই না ওষুধের সাহায্য নিতে হয়। এ ছাড়াও যারা সুস্থ থাকতে চেষ্টা করেন, তারা যোগ ব্যায়াম, নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি করেই থাকেন। কিন্তু আমরা বেমালুম ভুলে যাই নাভির কথা। অনেকের মনে প্রশ্ন, মানবদেহে নাভির কাজ কী? নাভি মানব দেহের বহিরাঙ্গের একটি বিশেষ স্থান। মাতৃগর্ভে থাকা কালে মানব ভ্রূণে যে নাড়ির মাধ্যমে মায়ের শরীর থেকে খাদ্য সংবাহিত হয় শিশুর জন্মকালে তা কেটে ফেলা হয়। তারপর একটি প্যাঁচ দিয়ে কাটা মুখ বন্ধ করা হয়। নাভি দেখে ব্যক্তিত্ব চেনা নাভির আকৃতি মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক কিছু ইঙ্গিত করে থাকে। আমাদের বাহ্যিক আচরণ এ...

থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগছেন, আপনার করণীয় ও ওষধ খাওয়ার নিয়ম।

# থাইরয়েডের ওষুধ খাওয়ার নিয়ম গ্রন্থির কার্যক্ষমতা কমে গেলে বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগে মুখে খাওয়ার বড়ি লেভোথাইরক্সিনের মাধ্যমে হরমোনের ঘাটতি পূরণ করা হয়। তবে থাইরয়েড হরমোন বা লেভোথাইরক্সিন খাওয়ার কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। অনেক সময় ভুল পদ্ধতির কারণে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় না। #আপনার করণীয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ওষুধটি সারা জীবন ধরে খেয়ে যেতে হয়। তাই পরীক্ষায় হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক হলেও ওষুধ বন্ধ করে দেওয়া যাবে না। মাত্রা বেশি কমে বা বেড়ে গেলে ওষুধের ডোজ ঠিক করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। * আমাদের দেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের লেভোথাইরক্সিন পাওয়া যায়। যেহেতু সারা জীবন খেতে হবে, তাই একটি ভালো ব্র্যান্ডের ওষুধ বেছে নেওয়া উচিত। হুট করে ওষুধের ব্র্যান্ড পরিবর্তন করা উচিত নয়। * এ বড়ি ছোট কৌটায় বা পাতায় পাওয়া যায়। মেয়াদোত্তীর্ণ বা রং নষ্ট হয়ে যাওয়া ওষুধ খাবেন না। ওষুধটি খুবই সংবেদনশীল। তাই সংরক্ষণের জন্য ঘরের ঠান্ডা, অন্ধকার জায়গা বেছে নিন। স্যাঁতসেঁতে জায়গায় ওষুধ রাখবেন না। * লেভোথাইরক্সিন খালি পেটে সেবন করতে হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ওষুধটি খেয়ে নেওয়া ভালো। ওষুধ খাওয়ার সময় থেকে সকালের নাশতার ব...

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগির সংখ্যা। ৪২ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।

৪২ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বিশ্বে প্রায় ৪২ কোটি ২০ লাখেরও বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বলে এক বার্তায় জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, এটি একটি চিকিৎসাযোগ্য এবং প্রায়শই প্রতিরোধযোগ্য রোগ; যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, শারীরিক অলসতা, স্বাস্থ্যসেবা এবং ওষুধ পাওয়ার সুযোগের অভাবে দিন দিন বেড়েই চলেছে। আক্রান্তদের বেশির ভাগই নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে বাস করেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর,২০১৯) বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে এ বার্তা পাঠান জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, ডায়াবেটিস স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে এবং শিক্ষা ও কাজকর্মে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পরিবারকে বিপর্যয়মূলক চিকিৎসা ব্যয়ের মুখোমুখি করায় যা অর্থনৈতিক সমস্যা সৃষ্টি করে। জাতিসংঘের সদস্য সব দেশই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের অংশ হিসেবে ডায়াবেটিসকেও অন্তর্ভুক্ত করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে এ ধরনের রোগে অকাল মৃত্যু এক-তৃতীয়াংশের মধ্যে কমানোর বিষয়ে দেশগুলো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়। জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাগুলোতে প্রাথমি...

কাজের চাপে ঘুম আসছে না? জানুন দূর করার ৫ উপায়।

কাজের চাপে ঘুম আসছে না? জানুন দূর করার ৫ উপায়। সারা দিনের অনেকটা সময় আমাদের কাটে কর্মজগতে। ধকল, উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা জীবনের সঙ্গে না চাইতেও জড়িয়ে পড়েছে। কাজের চাপে রাতের পর রাত ঘুম আসছে না, কোনো কোনো সময় এমনটাও ঘটে অনেকের সঙ্গে। কর্মজীবনের এই প্রবল চাপ ক্ষতি করছে ব্যক্তিগত ও সাংসারিক জীবনেরও। ক্ষতির হাত থেকে সব চাপ সামলে একটি সুন্দর জীবন নির্বাহ করা উচিত। কিন্তু কিভাবে করবেন? কিছু সহজ উপায় মানলে এই চাপ অনেকটা কাটিয়ে ওঠা যায়। এমনকি সময়ে অফিস গিয়ে বরাদ্দ সময়ের মধ্যেই সেরে ফেলা যায় অফিসের সব কাজ। জানুন সেই সব উপায়- #কাজের পরিকল্পনা দিনের শুরুতেই ঠিক করে নিন কোন সময় ঠিক কোন কাজটা করবেন। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাতে একাধিক নতুন কাজ আসতেই থাকে। এক এক করে নোট করে রাখুন সেই সব কাজের তালিকা। এ বার কাজের গুরুত্ব অনুযায়ী ঠিক করে নিন কোনটা আগে করবেন। #কাজ জমিয়ে না রাখা জমে থাকা অতিরিক্ত কাজের চাপই আপনার ধকল আর দুশ্চিন্তার মূলে। প্রতি দিনের কাজ সে দিনই সেরে ফেলার চেষ্টা করুন। অহেতুক কাজ জমিয়ে রেখে দেবেন না। আর খুব বেশি প্রয়োজন না থাকলে অফিসের কাজ বাড়ি নিয়ে যাবেন না। বাড়িতে যেটুকু সময় ...

ক্যানসার তৈরি করে যেসব খাবার!

সাবধান! ক্যানসার তৈরি করে যেসব খাবার! দেখুন হয়তো খেয়েই চলেছেন !! ক্যানসার তৈরি করে – মরণব্যাধি ক্যানসার। প্রতিরোধের উত্তম চিকিৎসা। শরীরের অতি দ্রুত অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ক্যানসার তৈরি হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় এবং অনেক খাবার আবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। যেসব খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় তা নিজে জানুন এবং অন্যকে জানিয়ে সচেতন করে দিন। ১. আলুর চিপস : চিপসের স্বাদ মচমচে করার জন্য কৃত্রিম রং, ফ্লেভার, ট্রান্স ফ্যাট ও প্রচুর লবণ মিশানো হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। ২. ফ্রেঞ্চ ফ্রাই : আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির সময় উচ্চ তাপ ও তেলের সংস্পর্শে অ্যাক্রাইলেমাইড সৃষ্টি হয়ে ক্যানসার হয়। ৩. প্রক্রিয়াজাত মাংসের খাবার : বেকন, হটডগ, মিডলোফ, সসেজ, বার্গার ইত্যাদি খাবারে সোডিয়াম নাইট্রেট থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, সোডিয়াম নাইট্রেটযুক্ত প্রক্রিয়াজাত মাংস মানবদেহে এন নাইট্রোসোতে পরিণত হয়ে ক্যানসার সৃষ্টি করে। ৪. সফট ড্রিংকস : বাজারের কোমল পানীয়তে থাকে ক্ষতিকর রং, অতিরিক্ত সোডা ও...

রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন।

#রেগে_গেলেন_তো_হেরে_গেলেন ভালোলাগা, খারাপ লাগা, আনন্দ, কষ্টের মতো রাগও খুব সহজাত একটি অনুভূতি। তবে রাগ হলো খুবই নেতিবাচক একটি অনুভূতি যা একজন মানুষের মানবিক গুণাবলীকে অনেকাংশে ঢেকে ফেলতে পারে। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ক্ষেত্র, কর্মক্ষেত্র, সম্পর্ক, বন্ধুত্ব কিংবা কারোর সাথে ভালো সম্পর্কও মুহূর্তে নষ্ট হয়ে যেতে পারে রাগের বশে বলে ফেলা কোন কথা কিংবা কোন কাজের জন্য। অন্যান্য অনুভূতির মতোই রাগ দেখা দেবে। তবে রাগের সময়ে নিজেকে কীভাবে সামলে রাখা সম্ভব হবে, সেটাই মুখ্য বিষয়। প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে সামলে রাখতে তাই জেনে নিন রাগের সময়ে নিজেকে সামলে রাখার কয়েকটি উপযুক্ত পদ্ধতি। গভীরভাবে নিঃশ্বাস নেওয়ার অনুশীলন করা কোন কারণে হুট করে অতিরিক্ত রাগ দেখা দিলে গভীরভাবে নিঃশ্বাস নেওয়ার অনুশীলনটি চমৎকার কাজ করবে। রাগের ফলে খুব সহজেই শরীরের পেশী শক্ত হয়ে যায়। তাই রাগকে বাড়তে না দিয়ে কিছুক্ষণ নিজেকে সময় দিয়ে গভীরভাবে শ্বাসপ্রশ্বাসের অনুশীলন শরীর ও মনকে সহজ হতে সাহায্য করবে। সংখ্যা গণনা রাগের সময় সংখ্যা গণনা বেশ পুরনো ও কার্যকরি একটি পদ্ধতি। রাগ দ্রুত কমাতে সংখ্যা গণনা শুরু করলে মনোযোগ অন্যদিকে কাজ করে।...

রক্তদানের উপকারিতা, রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়

রক্তদানের উপকারিতা, রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয় ইংরেজ চিকিৎসক ডাঃ উইলিয়াম হার্ভে ১৬১৬ সালে গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেন যে মানবদেহের আভ্যন্তরে রক্ত প্রবাহিত হয়। এর অনেক পরে ডাঃ জেমস ব্লান্ডেল নামে একজন ইংরেজ ধাত্রীবিদ্যাবিশারদ ১৮১৮ সালে রক্ত পরিসঞ্চালনের জন্য একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন যা দিয়ে সর্বপ্রথম সফলভাবে একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে আরেকজন মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের দেহে রক্ত পরিসঞ্চালন করে তাকে বাঁচিয়ে তোলা হয়। এভাবেই মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার শুরু এবং এরপর থেকেই মানুষের দেহে রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে অসংখ্য অসংখ্য মানুষকে মৃত্যুর পথ থেকে ফিরিয়ে সুস্থ করা হয়ে আসছে। রক্ত দিলে শারীরিক কোন ক্ষতি হয় কি? ------------------------------- রক্তদানে শরীরের কোন ক্ষতি হয়না। ছেলেদের শরীরে ওজনের কেজিপ্রতি ৭৬ মিলিলিটার আর মেয়েদের শরীরে ওজনের ৬৬ মিলিলিটার করে রক্ত থাকে এবং সবারই কেজিপ্রতি ৫০ মিলিলিটার রক্ত সংবহনের জন্য প্রয়োজন হয়, বাকিটা থাকে উদ্বৃত্ত। অর্থাৎ ছেলেদের ওজনের কেজিপ্রতি ২৬ মিলিলিটার আর মেয়েদের ওজনের কেজিপ্রতি ১৬ মিলিলিটার রক্ত থাকে উদ্বৃত্ত। ফলে ৫০ কেজি ...

রক্ত দেয়ার আগেই জেনে নিন কিছু জরুরি তথ্য

ছবি
একজন মানুষ তার জীবদ্দশায় কতজন মানুষকে বাঁচানোর ক্ষমতা রাখেন? জেমস হ্যারিসন এমন এক ব্যক্তি যিনি একাই বাঁচিয়েছেন ২০ লাখ শিশুর প্রাণ। আসলেও তাই। এতোগুলো শিশুর প্রাণ বাঁচিয়েছেন স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে নিজের রক্ত ও রক্তের উপাদান প্লাজমা দানের মাধ্যমে। এজন্য গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নামও লিখিয়েছেন এই অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ৮১ বছর বয়সী মি. হ্যারিসন গত ১১ই মে এক হাজার ১৭৩ বারের মতো রক্ত দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ায় রক্তদানের বয়সসীমা নির্ধারিত থাকায় এটাই ছিল তাঁর সবশেষ রক্তদান। মাত্র ১৪ বছর বয়সে জরুরি অস্ত্রোপচারের কারণে ১৩ লিটার রক্তের প্রয়োজন হয়েছিলো মি. হ্যারিসনের। সে যাত্রায় রক্ত পেয়ে প্রাণ বেঁচে যায় তাঁর। এরপর বয়স ১৮ বছর হতেই নিয়মিত রক্তদান করতে শুরু করেন তিনি। রক্ত দিয়ে একজন মানুষকে বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব। এজন্য একে বলা হয় পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও নি:স্বার্থ উপহার। রক্ত দেয়া কেন প্রয়োজন? দুর্ঘটনায় আহত, ক্যান্সার বা অন্য কোন জটিল রোগে আক্রান্তদের জন্য, অস্ত্রোপচার কিংবা সন্তান প্রসব অথবা থ্যালাসেমিয়ার মতো বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় রক্ত সঞ...

রক্ত দেয়ার আগে ও পরে যা মনে রাখা প্রয়োজন

ছবি
একজন রোগীর সুস্থতার জন্য মানসম্পন্ন রক্তসঞ্চালন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্ত কৃত্রিমভাবে প্রস্তুত করা যায়না। তাই রক্তের প্রয়োজন হলে স্বেচ্ছাসেবক দাতার কাছ থেকেই তা সংগ্রহ করতে হয়। অনেক মানুষই ব্যথা ও রোগ সংক্রমণের ভয়ে রক্ত দিতে ভয় পান। রক্ত দানের সময় কিছু বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে যেমন- মাথাঘোরা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ও বিবর্ণ হয়ে যাওয়া। রক্ত দেয়ার পূর্বে, রক্ত দেয়ার সময় ও রক্তদানের পরে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে এই ঝুঁকিগুলো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। আপনার রক্তদানের অভিজ্ঞতাকে নিরাপদ, সফল ও আনন্দময় করার জন্য যা করা প্রয়োজন তাই জেনে নেয়া যাক চলুন। রক্ত দানের পূর্বে করণীয় : - আপনাকে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যেমন- লাল মাংস, মাছ, মুরগী, শিম ও শাক বিশেষ করে পালং শাক। - রক্ত দেয়ার আগের রাতে পরিপূর্ণ ঘুম প্রয়োজন। - রক্ত দানের পূর্বে অতিরিক্ত ১৬ আউন্স পানি বা তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে। - রক্ত দানের পূর্বে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। চর্বিযুক্ত খাবার, ভাঁজাপোড়া খাবার ও আইসক্রিম এড়িয়ে যেতে হবে। কারণ চর্বি জাতীয় খাবার খেলে ব্লাড টেস্ট প্রভাবিত হয়। র...

"সুপারবাগ" কি? সুপারবাগস বা ব্যাকটেরিয়া ঝুঁকি বাড়ে ঘন ঘন অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে

"সুপারবাগ" কি? সুপারবাগস বা ব্যাকটেরিয়া ঝুঁকি বাড়ে ঘন ঘন অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে সামান্য সর্দি-কাঁশি কিংবা ঠান্ডা-জ্বর হলেই মানুষ ফার্মেসি থেকে অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খায়। চিকিৎসকের পরামর্শও নেয় না। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এভাবে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের কারণে যে একটু একটু করে মারাত্মক বিপদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তা অনেকেই বুঝতে পারে না। তবে গবেষণার ফলাফল থেকে চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এভাবে নিজের ইচ্ছামতো অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের কারণে শরীরে তৈরি হচ্ছে ‘সুপারবাগস’। যখন-তখন ইচ্ছামতো অ্যান্টিবায়োটিক নিতে নিতে শরীরে তৈরি হচ্ছে ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স’ বা ‘অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স’ (এএমআর)। এটাই ডেকে আনছে আগামী দিনের গুরুতর বিপদ। এই অকারণ ও অত্যধিক অ্যান্টিবায়োটিকের কারণে বাড়ে শরীরের মেদ। সেই সঙ্গে শরীরে সুপারবাগসের উপস্থিতি সমস্যায় ফেলছে রোগী ও চিকিৎসকদের। চিকিৎসকদের আশঙ্কা, সতর্ক না হলে এমন একটা সময় আসবে, যখন অধিকাংশ সুপারবাগের সঙ্গে লড়াই করার মতো কোনো ওষুধই পাওয়া যাবে না। ফলে বহু রোগের চিকিৎসা মিলবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হুর পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে সতর্ক করা হচ...

সুপারবাগ কি?

সুপারবাগ কি? সুপারবাগস বা ব্যাকটেরিয়া ঝুঁকি বাড়ে ঘন ঘন অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে "সুপারবাগ" হলো সেই সমস্ত ব্যাকটেরিয়া যেগুলো আজকের দুনিয়ায় সাধারণভাবে ব্যবহৃত এন্টিবায়োটিকগুলির প্রতিরোধী। এটা একটা ভয়াবহ বিপদের কারন যখন প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়াগুলি নিউমোনিয়া, মূত্রনালীর সংক্রমণ এবং ত্বকের সংক্রমণ ঘটায়। এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ স্বাভাবিকভাবেই ঘটছে, হতে পারে এটি ধীর গতিতে , কিন্তু থামানো যাচ্ছে না। যে ঔষধগুলি তাদের মেরে ফেলতো সময়ের সাথে সাথে জীবাণুরা সেই ওষুধের সাথে প্রতিরোধ গড়ে তুলছে । ফলে এই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য পূর্বে যে ঔষুধ কার্যকর ছিল সেই ঔষুধ এখন কম কার্যকর, এবং কিছু ক্ষেত্রে, অকার্যকর। কিছু কাজ এন্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া উত্থান এবং বিস্তার প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করছে, যেমন: এন্টিবায়োটিকের যত্রতত্র ব্যবহার বা অপব্যবহার দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা বা কাজ করা অস্বাস্থ্যকর বা ভুল খাবার খাওয়া ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে, সাবান এবং জল দিয়ে প্রায়ই আপনার হাত ধুয়ে নিন, বা এলকোহল স্যানিডেটর ব্যবহার...

আপেল নাকি নাশপাতি | Nutrition Value of Apple and Pears...

#আপেল_নাকি_নাশপাতি? আপেল • আপেল রোগ প্রতিরোধক ও পুষ্টিকর একটি ফল, যা সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। • এতে আছে শর্করা, ভিটামিন, খনিজ লবণ, আঁশ, পেকটিন ও ম্যালিক অ্যাসিড। ভিটামিনের মধ্যে আছে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। • আপেলের খোসায় ভেতরের থেকে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি ভিটামিন-এ আছে। • আপেল ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। আপেলের মধ্যে পেকটিন-জাতীয় একটি উপাদান থাকে, যা শরীরকে কোলন ক্যানসার থেকে দূরে রাখে। ফুসফুসের ক্যানসার ও লিভার ক্যানসার প্রতিরোধেও আপেলের ভূমিকা আছে। • হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমায়। • আপেল খেলে মেদ জমে না। • এটি দাঁতের মাড়ির জন্য উপকারী। আপেলের রস দাঁতের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। ফলে দাঁত ভালো থাকে। • প্রতিদিন আপেল খেলে হজমের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে পেটে। ফলে হজমশক্তি বাড়ে। • শরীরের জন্য সবুজ আপেল সবচেয়ে ভালো। নাশপাতি • নাশপাতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, বি ২, ই, ফলিক অ্যাসিড ও নিয়াসিন নামের পুষ্টিকর উপাদান। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, আয়রনসহ অন্যান্য মিনারেলেরও উৎকৃষ্ট উৎস। • নারীদের বিভিন্ন রোগসহ মেনোপোজ-পরবর্তী বিভিন্ন জটিলতা কাটাতে নাশপা...

Scientific Calculator and it's Use | সাইন্টিফিক ক‍্যালকুলেটর ও এর ব্যবহার।

***Scientific Calculator (উচ্চতর গণিত ১ম ও ২য় পত্র --মাধ্যমিক ও উচচমাধ্যমিক) ------------------------------------- ক্যালকুলেটরের ব্যবহার নিয়ে বিশেষ এই দীর্ঘ আলোচনা  আসা করছি শিক্ষার্থী বন্ধুরা উপকৃত হবেন....।। __________________________________ 991 ES calculator এ Mode বাটনে চাপলে যে লেখাগুলো/অপশনগুলো আসে সেগুলো হচ্ছে: 1:COMP 2:CMPLX 3:STAT 4:BASE-N 5:EQN 6:MATRIX 7:TABLE 8:VECTOR প্রত্যেকটি মোডের(mode) পরিচয়: #1:COMP:- সাধারণ যেকোনো হিসাব করতে এ মোডটি(mode) ব্যবহার করা হয়।প্রকৃতপক্ষে উচ্চতর গণিতের কয়েকটি বিশেষ ধরণের অংক যেমন-জটিল সংখ্যা,পরিসংখ্যান,সমীকরণের সমাধান,বাইনারি,অক্টাল অর্থাৎ সংখ্যাপদ্ধতি অধ্যায়ের অংক ইত্যাদি,ম্যাট্রিক্স,ভেক্টর এগুলো বাদে বাকি প্রায় সব ধরণের অংক এই মোডে রেখেই করতে হয়।এই মোড চালু করতে প্রথমে mode বাটনে চাপুন,তারপরে যেহেতু Comp এর আগে 1 লেখা আছে তাই 1 চাপুন,complete!আবার,normal mode এভাবেও চালু করা যায়, প্রথমে shift তারপর 9 তারপর = তারপর AC,complete হয়ে গেলো!!! #2:CMPLX:- দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত বইয়ের ৩য় অধ্যায়ের জটিল সংখ্যার অংক করতে এ m...