পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মাথাব্যথা দূর করার ৫টি ঘরোয়া উপায় |

মাথাব্যথা দূর করার ৫টি ঘরোয়া উপায় মাথাব্যথা এমন এক সমস্যা যা প্রায় সবার সঙ্গেই ঘটে। তীব্র অস্বস্তি তো থাকেই, এই সমস্যার কারণে দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত করতে পারে। মাইগ্রেনের মতো একতরফা মাথাব্যথা থেকে স্ট্রেসের কারণেও হতে পারে। এর চিকিৎসার জন্য মাথাব্যথার পেছনে অন্তর্নিহিত কারণ খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ বা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনও হতে পারে এই ব্যথার কারণ। মানসিক চাপ, সঠিক খাবার না খাওয়া, ঠিকভাবে না ঘুমানো, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদিও হতে পারে মাথাব্যথার কারণ। মাথাব্যথা থেকে বাঁচতে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত ঘুম পেতে হবে। ঘুমের অভাব এবং অস্বাস্থ্যকর খাবারের কারণে আরও অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যায় ভুগলে সুস্থ হওয়ার জন্য ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চলতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক- ১. ঘুম আপনার মাথাব্যথা সম্ভবত ঘুমের অভাবের কারণে হতে পারে। রাতে ভালো ঘুম সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের অভাব মস্তিষ্কের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে আপনাকে ক্লান্ত এবং অস্থির করে তুলতে পারে। যে কারণে কাজ করার শক্তি এবং মনোযোগ কমে যায়। মাথাব্যথা উপশম...

আদাজল নাকি মেথিজল—ভুঁড়ি কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর। আদা ও মেথি পানি খাওয়ার উপকারিতা।

আদাজল নাকি মেথিজল—ভুঁড়ি কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর আদাজল ও মেথিজল, দুটিতেই আছে এমন কিছু যৌগ ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদান, যা পেটের চর্বি বা ভুঁড়ি কমায়। তবে এর মধ্যে কোনটি তুলনামূলকভাবে বেশি কার্যকর? ভুঁড়ি কমাতে আদাজলের ভূমিকা ভুঁড়ি কমাতে চাইলে সকাল সকাল আদাজল পান করা ভালো। আদাজল ক্ষুধা নিবারণ ও ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভূমিকা রাখে। এর ডাইইউরেটিক বা মূত্রবর্ধক গুণও আছে। মূত্রবর্ধক হওয়ায় আদাজল পান করলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশিত হয়ে শরীরের ফোলাভাব কমে। নিয়মিত আদাজল খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা অটুট থাকে, ডায়াবেটিস থাকে নিয়ন্ত্রণে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও আদাজলের সুনাম আছে। কোষ্টকাঠিন্য এবং শরীরের ফোলাভাব কমাতে আদার ব্যবহার বহু পুরোনো। আদায় এমন কিছু অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদান আছে, যেসব কোষ ধ্বংসকারী ফ্রি-র‌্যাডিকেলগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ঠান্ডা, কাশি, জ্বর থেকে বাড়তি মেদ কমাতে তাই আদা বেশ কার্যকর নিঃসন্দেহে। ক্যালরি পোড়ায় গবেষণা বলছে, নিয়মিত আদাজল খেলে ক্যালরির দহন ও তৃপ্তির অনুভূতি বাড়ে। ফলে ক্ষুধা দূর হয়। আদার থার্মোজেনিক গুণ চর্বি কমা...

লেবু–পানি কখন খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন ! লেবু পানি খাওয়ার উপকারিতা।

লেবু–পানি কখন খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন স্বাস্থ্যসচেতনদের পছন্দের পানীয় হিসেবে বরাবরই জনপ্রিয় লেবু–পানি। দিনের শুরু থেকে শুরু করে খাওয়ার আগে-পরে, এক গ্লাস লেবু–পানি খাওয়া অনেকেরই রোজকার রুটিনের অংশ। যেকোনো সময় লেবু–পানি খেলেই যে সমান উপকারিতা মেলে, ব্যাপারটা এমন নয়। বরং সময়ভেদে বদলে যায় লেবু–পানির উপকারিতা। আবার উপকারিতার ওপর ভিত্তি করে আপনিও বদলে নিতে পারেন লেবু–পানি খাওয়ার সময়। একনজরে দেখে নিন কখন লেবু–পানি খেলে কেমন উপকার পেতে পারে আপনার শরীর। যেকোনো সময় লেবু–পানি খেলেই যে সমান উপকারিতা মেলে, ব্যাপারটা এমন নয় খাওয়ার আগে লেবু–পানি খেলে যা হয় খাওয়ার ঠিক আগে এক গ্লাস লেবু–পানি খেলে তা ক্ষুধা বাগে আনে। লেবু–পানিতে অম্লতা বেশি, যা খাবার হজমের জন্য পেটকে প্রস্তুত করে। এতে খাবারের পুষ্টিগুণ সহজে শোষিত হয়। এ ছাড়া খাওয়ার আগে এক গ্লাস লেবু–পানি খেলে তা ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে। এতে খাওয়ার সময় অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের হার কমায়। খাওয়ার পরে লেবু–পানি খেলে যা হয় লেবুতে আছে প্রচুর সাইট্রিক অ্যাসিড, যা পাকস্থলীতে গিয়ে হজমে সাহায্য করে। ভারী খাবার খাওয়ার পর লেবু–পানি খেলে হজমের কাজটা সহজ হয়। ভার...

এমপক্স বা মাঙ্কিপক্স ! লক্ষণ ও উপসর্গ ! Monky Pox

এমপক্স বা মাঙ্কিপক্স ! লক্ষণ ও উপসর্গ... বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আতঙ্কের নাম এমপক্স বা মাঙ্কিপক্স। করোনার রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি মহামারীর আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি ভাইরাসটির সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আমাদের দেশেও সংক্রমণের বিস্তার ঠেকাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আগমনী চ্যানেলে সার্বক্ষণিক একটি চিকিৎসক দল নিয়োজিত রয়েছে। এমপক্স কী: এমপক্স হলো প্রাণীবাহিত ভাইরাসজনিত সংক্রামক ব্যাধি। ১৯৫৮ সালে কঙ্গোয় বানরের দেহে এ ভাইরাস প্রথমবার শনাক্ত হয়, তাই এমন নামকরণ। তবে শুধু বানর নয়, ভাইরাসটি ছড়াতে পারে ইঁদুর, বন্য কুকুর, কাঠবিড়ালি ও খরগোশের শরীর থেকেও। তীব্র জ্বরের মাধ্যমে শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি প্রকাশ পেতে শুরু করে। তীব্র ছোঁয়াচে হওয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির দ্বারা অন্যদের মধ্যেও এ ভাইরাস দ্রুত সংক্রমিত হয়। এমপক্সের লক্ষণ ও উপসর্গ: ভাইরাস সংক্রমণের পর সাধারণত ৩ থেকে ১৭ দিনের মধ্যেই লক্ষণগুলো দেখা দিতে শুরু করে। লক্ষণগুলো হলো— • জ্বর ও মাথাব্যথা • ত্বকে পানিভর্তি ফোসকা • ফোসকায় ব্যথা ও চুলকানি • মাংসপেশিত...