Scientific Calculator and it's Use | সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর ও এর ব্যবহার।
***Scientific Calculator
(উচ্চতর গণিত ১ম ও ২য় পত্র --মাধ্যমিক ও উচচমাধ্যমিক)
-------------------------------------
ক্যালকুলেটরের ব্যবহার নিয়ে বিশেষ এই দীর্ঘ আলোচনা
আসা করছি শিক্ষার্থী বন্ধুরা উপকৃত হবেন....।।
__________________________________
991 ES calculator এ Mode বাটনে চাপলে যে লেখাগুলো/অপশনগুলো আসে সেগুলো হচ্ছে:
1:COMP 2:CMPLX
3:STAT 4:BASE-N
5:EQN 6:MATRIX
7:TABLE 8:VECTOR
প্রত্যেকটি মোডের(mode) পরিচয়:
#1:COMP:-
সাধারণ যেকোনো হিসাব করতে এ মোডটি(mode) ব্যবহার করা হয়।প্রকৃতপক্ষে উচ্চতর গণিতের কয়েকটি বিশেষ ধরণের অংক যেমন-জটিল সংখ্যা,পরিসংখ্যান,সমীকরণের সমাধান,বাইনারি,অক্টাল অর্থাৎ সংখ্যাপদ্ধতি অধ্যায়ের অংক ইত্যাদি,ম্যাট্রিক্স,ভেক্টর এগুলো বাদে বাকি প্রায় সব ধরণের অংক এই মোডে রেখেই করতে হয়।এই মোড চালু করতে প্রথমে mode বাটনে চাপুন,তারপরে যেহেতু Comp এর আগে 1 লেখা আছে তাই 1 চাপুন,complete!আবার,normal mode এভাবেও চালু করা যায়, প্রথমে shift তারপর 9 তারপর = তারপর AC,complete হয়ে গেলো!!!
#2:CMPLX:-
দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত বইয়ের ৩য় অধ্যায়ের জটিল সংখ্যার অংক করতে এ mode টি চালু করতে হয়।চালু করতেpress, Mode->>2
#3:STAT:-
উচ্চতর গণিত বইয়ের বিস্তার পরিমাপ ও সম্ভাবনা অধ্যায়ের পরিসংখ্যানের অংক করতে এ মোডটি ব্যবহৃত হয়।
#4:Base-N:- ICTবইয়ের সংখ্যা পদ্ধতি & পদার্থ বিজ্ঞানের সেমি কন্ডাক্টর অধ্যায়ের কিছু অংক এ মোডে রেখে করা যায়।
#5:EQN:দ্বিঘাত,ত্রিঘাত ও দুই চলক ও তিন চলক বিশিষ্ট সমীকরণের সমাধান এ মোডে রেখে করা যায়।চালু করতে এভাবে Press করুন:Mode তারপর 5 তারপর যে ধরনের সমীকরণের সমাধান করবেন তার আগে যে সংখ্যা লিখা আছে তাতে চাপুন।যেমন: x2-2x-3=0 এই সমীকরণটি একটি দ্বিঘাত সমীকরণ।তাই এর সমাধানের জন্য EQN মোডে গিয়ে তারপর 3 চাপুন।
#6:MATRIX: উচ্চতর গণিত ১ম পত্রের ১ম অধ্যায়ের ম্যাট্রিক্সে ও নির্ণায়কের অংক করতে এ মোডটি চালু করতে হয়।
#7:TABLE: যদি y=2x+1 একটি ফাংশন হয় তাহলে x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয়ের জন্য আমরা যে ছক তৈরি করি এর জন্য এই মোডটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
#8:VECTOR:উচ্চতর গণিত ১ম পত্রের দ্বিতীয় অধ্যায় ও পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্রের ২য় অধ্যায়ের ভেক্টরের অংক করতে এ মোডটি চালু করতে হয়।
***প্রত্যেকটি মোডে গিয়ে কিভাবে বিভিন্ন ধরণের অংক করতে হয় তা শিখানো হবে,এমনকি সরাসরি বইয়ের অংক করে দেখানো হবে...পরবর্তী পোস্ট এ
Details about MATRIX Mode:
এই মোড চালু করে যা যা করা যাবে:
১.ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ সম্পর্কিত সমস্যা।
২.নির্ণায়কের মান নির্ণয় সংক্রান্ত সমস্যা।
৩.ট্রান্সপোজ ম্যাট্রিক্স নির্ণয়
৪.বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয় ইত্যাদি।
*991ES ক্যালকুলেটর দিয়ে সারি ও কলাম সংখ্যা সর্বোচ্চ 3 হতে পারবে অর্থাৎ3*3 ক্রমের হতে পারবে।আর আমাদের সিলেবাসেও সর্বোচ্চ 3*3 ক্রমের কথাই বলা আছে।প্রত্যেক লেখকের বইয়ে সিলেবাস(পাঠ্যসূচী not সূচীপত্র) দেয়া আছে।
***ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ:এর জন্য অসীম কুমার সাহার ৮ পৃষ্ঠার উদাহরণ-1 দেখানো হল:
MATRIX Mode চালু করার পর প্রথমে shift তারপর 4 তারপর একটি লিস্ট দেখা যাবে।১ম ম্যাট্রিক্সটিকে MatA ধরলে ২য় ম্যাট্রিক্সটিকে আমরা MatB ধরব।তাই 4 চাপার পর লিস্টের মধ্য থেকে Dim এ যেতে হবে।এর জন্য 1 চাপতে হবে তারপর আবার 1 চাপতে হবে[ফলে একটি ম্যাট্রিক্সকে আমরা MatA ধরলাম]।তারপর যেহেতু A ম্যাট্রিক্সটি 3*3 ক্রমের তাই 1 চাপতে হবে।তারপর ম্যাট্রিক্সের ভুক্তিগুলো তুলতে হবে।এভাবে:
8 -> = -> 4 -> = -> -1 -> = -> 3 -> = -> 5 -> = -> 4 -> = -> 8 -> =
*** -> মানে তারপর।
এভাবে ভুক্তিগুলো ইনপুট করার পর AC তে চাপতে হবে।
***ম্যাট্রিক্সের গুণ,ভাগ:তাও ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগের মতো।শুধু যোগ,বিয়োগের পরিবর্তে গুণের ক্ষেত্রে গুণ চিহ্নের বাটন এবং ভাগের ক্ষেত্রে ভাগ চিহ্নের বাটন চাপতে হবে।
**কিভাবে ম্যাট্রিক্সের ক্রম ঠিক করে ম্যাট্রিক্সের ভুক্তিগুলো ইনপুট করতে হয় তা তো আগের পোস্টে দেওয়া হয়েছে।কিভাবে খুব দ্রুততার সাথে ভুক্তিগুলো ইনপুট করতে হয় তা বার বার practice করতে হবে।
****একই সাথে ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ,গুণ(কোনো সংখ্যার) ।অসীম কুমার সাহার বইয়ে এমন একটি অংক আছে যে,দুইটি ম্যট্রিক্স A ও B দেয়া আছে,3A+4B নির্ণয় করতে বলা হয়েছে।যেভাবে করতে হবে:প্রথমে A ম্যাট্রিক্সটির ভুক্তিগুলো MatA তে এবং Bম্যাট্রিক্সটির ভুক্তিগুলো MatB তে ইনপুট করব।তারপর 3 বাটনে চাপতে হবে তারপর shift > 4 > 3 > + তারপর 4 বাটনে চাপতে হবে তারপর shift > 4 > 4 তারপর =
তারপর রেজাল্ট চলে আসবে।দেখা যাবে একটি ভুক্তি cusor এর কারণে বুঝা যাচ্ছে না।এটি নিচে ডানপাশে দেখা যায়।
****বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয়:
যে ম্যাট্রিক্সের বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয় করতে হবে সে ম্যাট্রিক্সটি প্রথমে MatA বা MatB বা MatC যেকোনো একটিতে তুলতে হবে।তারপর AC বাটনে চেপে বের হয়ে আসতে হবে।তারপর ঐ ম্যট্রিক্সটি আনতে হবে[এভাবে:shift > 4 > 3 or 4 or 5]।তারপর বিপরীত ফাংশনের বাটনে চাপতে হবে তারপর = তে চাপলে রেজাল্ট চলে আসবে।#প্রত্যেক ক্যালকুলেটরে x^-1[x to the power -1] যা ইনভার্স বা বিপরীত ফাংশনের বাটন।দেখা যাবে যে ফলাফলে কিছু বা সবকটি ভুক্তি দশমিকে এসেছে।next >>>
ম্যাট্রিক্সের নির্ণায়ক নির্ণয়:প্রথমে প্রদত্ত ম্যাট্রিক্সটিকে MatA(বা MatB বা MatC) তে তুলতে হব অর্থাৎ এর ভুক্তিগুলো MatA তে তুলতে হবে।তারপর AC চেপে চলে আসতে হবে।তারপর shift > 4 > 7 তারপর det( ডিসপ্লেতে দেখাবে।তারপর এখানে ঐ ম্যাট্রিক্সটি বসাতে হবে, এভাবে:shift> 4 > 3 > ) তারপর = বাটনে চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।
***Scientific Calculator এ বাটনগুলোর উপর যে লেখাটি দেখা যায়, বাটন চাপলে বাটনের উপরের লেখাটিই কাজ করে।কিন্তু বাটন সংলগ্ন background এ হলুদ অথবা বেগুনী বর্ণের keyword থাকে।এসব backgrond এর keyword এর প্রয়োজন পড়লে keyword টি যদি ।SHIFT এর বর্ণের অর্থাৎ SHIFT শব্দটি যে color এর সেই color এর হয়, তাহলে SHIFT চেপে তারপর ঐ বাটনটিতে চাপতে হবে আর keyword টি ALPHA শব্দটি যে বর্ণের সেই বর্ণের হয় তাহলে ALPHA চেপে তারপর ঐ বাটনটি চাপতে হবে।তবে CMPLX মোড(জটিল সংখ্যার মোড) অন করলে i ইনপুট করার জন্য SHIFT বা ALPHA চাপতে হবে না,সরাসরি যে বাটনের background এলাকায় i আছে সে বাটনে চাপতে হবে।একইভাবে,BASE-N মোডেও HEX,DEC,OCT,BIN এর জন্য যথাক্রমে সরাসরি ঐ বাটনগুলোতেই চাপতে হবে।SHIFT বা ALPHA চাপার প্রয়োজন নেই।
***আমরা জানি যে,হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার 10,11,12,13,14,15 কে যথাক্রমে A,B,C,D,E,F দ্বারা সূচিত করা হয়।এখন,আমরা এই A,B,C,D,F কীভাবে তুলব?আমরা দেখব যে, SHIFT চেপে A,B,C,D,E চাপলে এগুলো ক্যালকুলেটরে এগুলো উঠে আবার ALPHA A,B,C,D,Eচাপলেও এগুলো উঠে।প্রকৃতপক্ষে,ALPHA চেপে A,B,C,D,Eচাপলে এগুলোতে save করা সংখ্যাগুলো চলে আসবেnext comment>>
****ক্যালকুলেটরের কয়েকটি keyword এর পূর্ণরুপ:
Abs >>Absolute value
RCL >>Recall
STO >>Store
S<=>D >>Standard<=>
Decimal
CLR >>Clear
ENG >>Engineering
CONST >>Constant
CONV >>Conversions
STAT >>Statistics
CMPLX >>Complex
DEL >>Delete
Pol >>Polar
Rec >>Rectangular
Ran# >>Random Number
Ans >>last Answer
hyp >>hyperbola
পোলার আকার <=> কার্তেসীয় আকার:
আমরা জানি,কোনো বিন্দুর পোলার আকার (r,p) [যেখানে,r হচ্ছে মূলবিন্দু হতে দূরত্ব ও p হচ্ছে x অক্ষের ধনাত্নক অথবা ঋণাত্মক দিকের সাথে উৎপন্ন কোণ] এবং এর কার্তেসীয় আকার (x,y) হলে, x=rcosp এবং y=rsinp
<<<<পোলার থেকে কার্তেসীয়।
আবার,r=square root(x^2 + y^2)
এবং ১ম চতুর্থভাগের জন্য p=tan^-1(b/a)
চারটি চতুর্থভাগের জন্য p এর রাশি ভিন্ন ভিন্ন হয় যা বইয়ে আছে।
<<<<কার্তেসীয় থেকে পোলার।
***বহুনির্বাচনী প্রশ্নে একটি বিন্দুর পোলার বা কার্তেসীয় আকার দেওয়া থাকতে পারে যাকে কার্তেসীয় বা পোলার আকারে পরিবর্তন করতে বলা হবে।এ ধরণের সমস্য সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটরের সাহায্যে খুব সহজেই করা যায়।কার্তেসীয় থেকে পোলারে পরিবর্তনের জন্য ব্যবহৃত বাটনে Pol( এবং পোলার থেকে কার্তেসীয় আকারে পরিবর্তনের জন্য Rec( লিখা থাকে।
*যেভাবে করতে হবে:
**পোলার থেকে কার্তেসীয়:
প্রথমে Rec( বাটনে চাপতে হবে তারপর পোলার আকারে দেওয়া প্রথম সংখ্যাটি তারপর কমা তারপর দ্বীতীয় মানটি তারপর ব্র্যাকেট।তারপর = চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।যাদের MS ক্যালকুলেটর তাদের অনেকে আবার x, y এর মান খুজে পাবে না।আসলে next comment>>>
MS ক্যালকুলেটরে x এর মান E তে এবং yএর মান F তে জমা/save হয়।তাই রেজাল্ট দেখার জন্য
RCL>>>E,x এর জন্য
RCL>>>F,y এর জন্য
**এখানে লক্ষণীয়,পোলার আকারের কোণ,থিটা ডিগ্রীতে থাকলে r এর মান বসিয়ে তারপর কমা দিয়ে সরাররি ঐ মানটি বসাতে হবে,ডিগ্রী দিলেও চলে আবার না দিলেও চলে।কিন্তু কোণটি রেডিয়ানে থাকলে প্রথমে রেডিয়ান(Rad) মোডে নিয়ে তারপর কোণের মান বসাতে হবে।যেমন,3pi/4 .পাই এর জায়গায় সরাসরি পাই-ই লিখতে হবে।
***কার্তেসীয় থেকে পোলার:
প্রথমে Pol( তারপর x এর মান তারপর কমা তারপর y এর মান তারপর ব্র্যাকেট।তারপর = বাটনে চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।এই রেজাল্ট রেডিয়ানে দেখতে চাইলে রেডিয়ান মোড চালু করতে হবে।এর রেজাল্টও E,F এ জমা হবে(for MS calculator)
***ES ক্যালকুলেটরে রেজাল্ট X ও Y তে জমা/save হয়।যদিও এ ধরণের ক্যালকুলেটরে রেজাল্ট নিচে এমনিতেই দেখা যায় তবুও অনেক সময় রেজাল্ট দশমিকে দেখায় যা X ও Y এ পূর্ণসংখ্যায় দেখায়।যেমন,x এর কোনো রেজাল্ট 2square root(2) হলে সরাসরি ডিসপ্লেতে যে রেজাল্ট দেখায় তা দশমিকে হয় কিন্ত RCL>>>X চাপলে ঐ 2square root(2) ই দেখায়।
#Calculator-এ Pol( দ্বারা পোলার(polar) বুঝায় কিন্তু কার্তেসীয় এর জন্য car বা এজাতীয় keyword ব্যবহার না করে Rec( ব্যবহার করা হয় কেন??
#আমরা জানি,কার্তেসীয় স্থানাঙ্গ বুঝানোর আয়তাকার লেখ ব্যবহার করা হয়।তাই,কার্তেসীয় স্থানাঙ্ককে " আয়তাকার কার্তেসীয় স্থানাঙ্ক " বলা চলে।আর,আয়তাকার এর ইংরেজি প্রতিশব্দ rectangular ।তাই, কার্তেসীয় স্থানাঙ্ক বুঝানোর জন্য ক্যালকুলেটরে Rectangular এর Rec ব্যবহার করা হয়।
**Today I discuss about how to save a number to A,B,C and D .
প্রথমে সংখ্যাটি তুলতে হবে।তারপর shift>>>RCL>>>A ফলে সংখ্যাটি A তে সেভ হয়ে গেল!
আবার,একইভাবে অন্য কোনো সংখ্যা save করতে shift>>>RCL>>>B(Bতে save হবে) বা C(Cতে save হবে) বা D(Dতেsave হবে)
**পরবর্তিতে সংখ্যাটি দেখতে press করুন RCL>>>A(Aতেsave করা সংখ্যাটি দেখতে) বা B(Bতে save করা সংখ্যাটি দেখতে).....................
***A,B,C,D তে save করা সংখ্যাগুলো সবসময় ক্যালকুলেটরের মেমোরীতে থাকবে যতক্ষণ না সংখ্যাগুলো ডিলেট করা হয় বা অন্য সংখ্যা save করা হয়।E,F,X,Y তে সেভ করা যাবে না।MS ক্যালকুলেটরে E,F এ সেভ করলেও পোলার,কার্তেসীয় স্থানাঙ্কের অংক করলে তখন ডিলেট হয়ে যাবে।আরES এর ক্ষেত্রে X,Y।
5-EQN:
In this post I discuss about how to solve a Equation.
MS এবং ES উভয় ক্যালকুলেটর দিয়েই চার ধরণের সমীকরণের সমাধান করা যায়।
1.দুই চলক বিশিষ্ট সমীকরণ
2.তিন চলক বিশিষ্ট সমীকরণ
3.দ্বিঘাত সমীকরণ
4.ত্রিঘাত সমীকরণ
**মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে সাধারণত 1,2 ও 3 নং এর সমীকরণের সমাধান করার প্রয়োজন পড়ে।
**দুই চলকবিশিষ্ট সমীকরণের সমাধান করার জন্য যেভাবে মোড চালু করতে হবে:Mode>>>EQN এর আগে যে সংখ্যা আছে তা(5) >>>১ম সমীকরণের x এর সহগ>>> = >>> ১ম সমীকরণের y এর সহগ >>> = >>> ১ম সমীকরণের ধ্রুবক>>> = >>> ২য় সমীকরণের x এর সহগ >>> = >>> দ্বিতীয় সমীকরণের y এর সহগ >>> = >>> ২য় সমীকরণের ধ্রুবক,তারপর = চাপলে x এর মান বের হবে তারপর Replay বাটনের নিচের key (downkey)তে চাপলে y এর মান দেখা যাবে।আবার,x এর মান দেখতে চাইলে Replay বাটনের উপরের কী (upkey) তে চাপতে হবে।আবার,y দেখতে>>> downkey
**x এর রেজাল্ট যখন দশমিকে দেখাবে তখন ভগ্নাংশে দেখতে S<=>D (for ES calculator) বাটন চাপুন।
**একটি উদাহরণ দেয়া যাক এবং এর থেকে ধ্রুবকের চিহ্ন সম্পর্কে একটি তথ্য জানব।
#x-y+1=0.........(1)
x+y=6............(2)
next comment>>>
***দ্বিঘাত সমীকরণের সমাধান:
**এই সমীকরণে ঘাত(power) যেহেতু 2 তাই চলকের বীজ দুটি বের হবে।
Mode>>>5 (EQN এর আগে উল্লেখ সংখ্যাটি) >>>3>>>x^2 এর সহগ>>> = >>>x এর সহগ>>> = >>>ধ্রুবক
তারপর = চাপলে x এর এর একটি মান/বীজ দেখাবে এবং তারপর = বা Replay বাটনের নিচের কী(downkey) তে চাপলে x এর অপর মান/বীজ দেখাবে।
**রেজাল্ট দশমিকে আসলে S<=>D বাটনে চাপলে ভগ্নাংশে দেখাবে।
***ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানও অনুরুপভাবে করতে হয়।প্রথমে x^3 তারপর x^2 তারপর x তারপর ধ্রুবকের মান বসিয়ে = চাপলে রেজাল্ট চলে আসবে।
***একই সাথে একাধিক অংক করার নিয়ম:
ক্যালকুলেটরে দেখব যে,কোনো একটি বাটনে : এইরকম একটি চিহ্ন আছে(বেগুনী বর্ণের)।যদি আমরা 1+2,3+5,(5+2+3)/2 এবং 5+2 এই চারটি হিসাব একসাথে করতে চাই তাহলে প্রথমে 1+2 তুলতে হবে তারপর ALPHA চেপে : চাপতে হবে তারপর 3+5 তুলে ALPHA >>> : >>> (5+2+3)/2 >>> ALPHA >>> : >>> 5+2 অর্থাৎ প্রত্যেকটি হিসাব তুলার পর মাঝে : তুলতে হবে তারপর = চাপলে প্রথমে তুলা হিসাবের রেজাল্ট দেখাবে[উপরে দেখাবে1+2 এবং নিচে রেজাল্ট দেখাবে3] তারপর আবার = চাপলে ২য় রেজাল্টটি দেখাবে।এভাবে = চাপলে ধারাবাহিকভাবে রেজাল্টগুলো দেখাবে।
***সরলরেখা অধ্যায়ে ত্রিভুজের সরলরেখার সমদ্বিখন্ডক বিন্দুর বা ত্রিভুজের ভরকেন্দ্রের বিন্দুর স্থানাঙ্ক একসাথে নির্ণয়ে অর্থাৎ ভুজ ও কোটি একসাথে নির্ণয়ে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।ত্রিভুজের ভরকেন্দ্রের ক্ষেত্রে প্রথমে তিনটি কৌণিক বিন্দুর ভুজত্রয়ের যোগফল/3 তারপর : তারপর কোটিত্রয়ের যোগফল/3 তারপর equel (=) বাটন চাপলে প্রথমে ভরকেন্দ্রের ভুজ এর রেজাল্ট আসবে আবার সমান বাটনে চাপলে ভরকেন্দ্রের কোটির রেজাল্ট আসবে।
#8:VECTOR:-
এই মোডে ডট গুণন,ক্রস গুণন,দুটি ভেক্টরের মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয়,যোগফল অর্থাৎ লব্ধি নির্ণয়,একটি ভেক্টরের উপর অপর একটি ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ,দুটি ভেক্টরের লম্ব দিকে একক ভেক্টর নির্ণয় ইত্যাদি কাজ সম্পাদন করা যায়।
****যদি দুটি ত্রিমাত্রিক ভেক্টরের যোগফল 2i+5j-k হয় তাহলে ক্যালকুলেটরে হুবহু এভাবে রেজাল্ট না দেখিয়ে এভাবে দেখাবে:-
2 5 -1
অর্থাৎ i,j,k এর আগের সংখ্যাগুলো দেখাবে এবং সর্বপ্রথম সংখ্যাটি i এর জন্য,তারপরেরটি j এর জন্য,তারপরেরটি k এর জন্য।তাই ক্যালকুলটরে 5 -7 13 থাকলে তাকে বুঝতে হবে 5i-7j+13k
****প্রথমে ভেক্টর মোডে গিয়ে AC চেপে বেরিয়ে আসব।তারপর কোনো একটি ভেক্টরের মান ইনপুট করার জন্য প্রথমে SHIFT>>>5>>>1>>>তারপর প্রথম ভেক্টরেটিকে ভেক্টর A ধরে নেওয়ার জন্য 1 চাপব, তারপর ভেক্টরটি যদি ত্রিমাত্রিক(i,j,k সংবলিত) হয় তাহলে 1 চাপব অর দ্বিমাত্রিক(শুধুi,j বা i,k বা j,k সংবলিত) হয় তাহলে 2 চাপব তারপর প্রথমে প্রশ্নোক্ত ভেক্টরের i এর আগে যে সংখ্যাটি আছে তা তুলব তারপর সমান(=) বাটনে চাপব,এভাবে ক্রমানুসারে j ও k এর মান তুলব।তারপর AC বাটন চেপে বেরিয়ে আসতে হবে।
এভাবে একটি ভেক্টরকে ইনপুট করতে হয়।
#8:VECTOR:-
***ভেক্টরের ক্রসগুণণ:
যদি A=2i-j+3k এবং B=4i+7j+k তাহলে A*B(Not A.B) কিভাবে নির্ণয় করব?
***প্রথমে ভেক্টর মোডে গিয়ে A ও B ভেক্টরদ্বয়কে ক্যালকুলেটরে ইনপুট করে AC চেপে বেরিয়ে আসতে হবে।A*B নির্ণয়ের জন্য ক্যালকুলেটরে VatA*VatB তুলব।আমরা যখন একটি ইনপুট করা ভেক্টর নিয়ে কাজ করব তখন SHIFT>>>5 এ গেলে যে লিস্ট আসে এর 1:Dim এ না গিয়ে যে ভেক্টরটিকে ডিসপ্লেতে আনার জন্য এর আগে যে সংখ্যাটি আছে তাতে চাপব।এজন্য,এখন A ভেক্টরটি তুলার জন্য SHIFT>>>5>>>3 তারপর *(ক্রস চিহ্ন) চিহ্নের বাটন চেপে তারপর একইভাবে SHIFT>>>5>>>4 চেপে B ভেক্টরটি তুলব।তারপর সমান চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।উপরোক্ত প্রশ্নের জন্য রেজাল্ট দেখাবে:
Ans
[-22 10 18]
অর্থাৎ -22i+10j+18k
***ভেক্টরের ডট গুণন বা স্কেলার গুণফল:
ইহাও ভেক্টরের ক্রসগুণনের মতো শুধু ক্রস চিহ্নের স্থলে ডট চাপতে হবে।
#কিভাবে ডিসপ্লেতে ডট তুলতে হয়:যখন ক্রসের স্থলে ডট তুলতে হবে তখন প্রথমে shift চাপতে হবে তারপর 5 চাপলে যে লিস্ট দেখা যাবে এতে Dot শব্দের আগে 7 আছে।তাই, তারপর 7 চাপতে হবে।ফলে ডট চিহ্ন ডিসপ্লেতে আসবে।
**ভেক্টরের পরমমান নির্ণয়:
প্রথমে ক্যালকুলেটরে shift চেপে Abs( চাপতে হবে।এখানে,Abs দ্বারা Absolute value(পরমমান বা মডুলাস) বুঝায়।তারপর ব্র্যাকেটের মধ্যে প্রদত্ত ভেক্টরটিকে আনতে হবে।তারপর ) দিয়ে = (সমান) চাপলে পরমমানের রেজাল্ট আসবে।
***একটি ভেক্টরের উপর আরেকটি ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ নির্ণয়:
সূত্রানুযায়ী,প্রথমে ভেক্টর দুটির ক্রসগুণফল নির্ণয় করতে হবে। তারপর যে ভেক্টরের উপর লম্ব অভিক্ষেপ নির্ণয় করতে বলা হবে এর পরমমান নির্ণয় করে তা দিয়ে পূর্বে নির্ণীত ভেক্টরদ্বয়ের ক্রসগুণফলকে ভাগ করতে হবে।ফলে প্রথম ভেক্টরের উপর দ্বিতীয় ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ বের হবে যা একটি ভেক্টর রাশি।ক্যালকুলেটরে ডিসপ্লেতে এভাবে তুলতে হবে:
(VctA*VctB)/Abs(A)
## * এর স্থানে ক্রস চিহ্ন হবে ডট{.) নয়।
#7:TABLE:-
আমরা,কোনো ফাংশন বা সরলরেখা বা অন্য কোনো লেখের সমীকরণে x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয় করি এবং এর দ্বারা প্রাপ্ত (x,y) বিন্দুগুলো ছক কাগজে স্থাপন করে ফাংশন বা সমীকরণের লেখ অঙ্কন করে থাকি।y=2x+10 ফাংশনের x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান খুব সহজে নির্ণয়ের জন্য প্রথমে ক্যালকুলেটরের TABLE mode এ নিতে হবে।এর জন্য mode>>7 চাপতে হবে।তখন ক্যালকুলেটরের ডিসপ্লেতে f(x) দেখাবে যা প্রদত্ত ফাংশনের y ।এখন,=(সমান) চাপলে Start দেখাবে।তাই, সমান চাপার পর '"প্রথম মান"' তুলতে হবে।তারপর,আবার সমান চাপলে End দেখাবে।তাই,এখানে "শেষ মান" তুলে সমান চাপলে বামে x এবং ডানে f(x) অর্থাৎ y এর মান সংবলিত একটি সারণি দেখাবে।এবং এই সরাণির বামপাশের x এর মানই (x,y) এর x এর মান এবং f(x) এর মানই (x,y) এর y এর মান।
*এখানে,প্রথম মান ও শেষ মানের ধারণা নিম্নোক্তভাবে ব্যাখ্যা করা যায়:
যদি x এর -2,-1,0,1,2,3,4,5 এই আটটি মান নিই তাহলে প্রথম মান হবে -2এবং শেষমান হবে 5 এবং এই মানগুলোর জন্য ক্যালকুলেটর f(x) অর্থাৎ y এর মান দেখাবে।
এভাবে যেকোনো ফাংশনের জন্য x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয় করে সারণি তৈরি করা যায়।
***ডিগ্রী থেকে রেডিয়ান এবং রেডিয়ান থেকে ডিগ্রীতে পরিবর্তন:
অনেক সময় কোনো কোণের মান ডিগ্রীতে থাকলে তা রেডিয়ানে পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।(যেমন. কোনো MCQ এর calculation ডিগ্রীতে করলে যদি অপশনগুলোতে উত্তর রেডিয়ানে দেয়া থাকে তাহলে)।
**ডিগ্রী থেকে রেডিয়ানে পরিবর্তনের জন্য প্রথমেই ক্যালকুলেটর রেডিয়ান মোডে রাখতে হয়।এর জন্য shift>>>mode>>>4 চাপতে হবে।তারপর ডিগ্রীর মানটি ক্যালকুলেটরে তুলতে হবে।তারপর Shift চেপে Ans(DRG) চেপে 1 চাপতে হবে এবং তখন = (সমান) চাপলে রেডিয়ানে মান দেখাবে।অর্থাৎ #shift_Ans_চেপে_যে_পদ্ধতি_থেকে_পরিবর্তন_করব_তার_আগে_যে_সংখ্যা_আছে_সেই_সংখ্যাটিতে_চাপতে_হবে আর_যে_পদ্ধতিতে_নিতে_হবে_ক্যালকুলেটরকে_সেই_মোডে_রাখতে_হবে।
**এভাবে রেডিয়ান থেকে ডিগ্রীতে পরিবর্তনের জন্য প্রথমে ক্যালকুলেটরকে ডিগ্রী মোডে নিতে হবে।এর জন্য shift>>mode>>>3 চাপতে হবে।তারপর রেডিয়ানের মানটি তুলে(সরাসরি পাই সহ,দশমিক মান নয়) shift চেপে Ans চাপার পর 2 চাপতে হবে।তারপর = (সমান) চাপলে ডিগ্রীতে মান দেখাবে।
তথ্য নির্যাস: FB ( C)
______________________________
(উচ্চতর গণিত ১ম ও ২য় পত্র --মাধ্যমিক ও উচচমাধ্যমিক)
-------------------------------------
ক্যালকুলেটরের ব্যবহার নিয়ে বিশেষ এই দীর্ঘ আলোচনা
আসা করছি শিক্ষার্থী বন্ধুরা উপকৃত হবেন....।।
__________________________________
991 ES calculator এ Mode বাটনে চাপলে যে লেখাগুলো/অপশনগুলো আসে সেগুলো হচ্ছে:
1:COMP 2:CMPLX
3:STAT 4:BASE-N
5:EQN 6:MATRIX
7:TABLE 8:VECTOR
প্রত্যেকটি মোডের(mode) পরিচয়:
#1:COMP:-
সাধারণ যেকোনো হিসাব করতে এ মোডটি(mode) ব্যবহার করা হয়।প্রকৃতপক্ষে উচ্চতর গণিতের কয়েকটি বিশেষ ধরণের অংক যেমন-জটিল সংখ্যা,পরিসংখ্যান,সমীকরণের সমাধান,বাইনারি,অক্টাল অর্থাৎ সংখ্যাপদ্ধতি অধ্যায়ের অংক ইত্যাদি,ম্যাট্রিক্স,ভেক্টর এগুলো বাদে বাকি প্রায় সব ধরণের অংক এই মোডে রেখেই করতে হয়।এই মোড চালু করতে প্রথমে mode বাটনে চাপুন,তারপরে যেহেতু Comp এর আগে 1 লেখা আছে তাই 1 চাপুন,complete!আবার,normal mode এভাবেও চালু করা যায়, প্রথমে shift তারপর 9 তারপর = তারপর AC,complete হয়ে গেলো!!!
#2:CMPLX:-
দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত বইয়ের ৩য় অধ্যায়ের জটিল সংখ্যার অংক করতে এ mode টি চালু করতে হয়।চালু করতেpress, Mode->>2
#3:STAT:-
উচ্চতর গণিত বইয়ের বিস্তার পরিমাপ ও সম্ভাবনা অধ্যায়ের পরিসংখ্যানের অংক করতে এ মোডটি ব্যবহৃত হয়।
#4:Base-N:- ICTবইয়ের সংখ্যা পদ্ধতি & পদার্থ বিজ্ঞানের সেমি কন্ডাক্টর অধ্যায়ের কিছু অংক এ মোডে রেখে করা যায়।
#5:EQN:দ্বিঘাত,ত্রিঘাত ও দুই চলক ও তিন চলক বিশিষ্ট সমীকরণের সমাধান এ মোডে রেখে করা যায়।চালু করতে এভাবে Press করুন:Mode তারপর 5 তারপর যে ধরনের সমীকরণের সমাধান করবেন তার আগে যে সংখ্যা লিখা আছে তাতে চাপুন।যেমন: x2-2x-3=0 এই সমীকরণটি একটি দ্বিঘাত সমীকরণ।তাই এর সমাধানের জন্য EQN মোডে গিয়ে তারপর 3 চাপুন।
#6:MATRIX: উচ্চতর গণিত ১ম পত্রের ১ম অধ্যায়ের ম্যাট্রিক্সে ও নির্ণায়কের অংক করতে এ মোডটি চালু করতে হয়।
#7:TABLE: যদি y=2x+1 একটি ফাংশন হয় তাহলে x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয়ের জন্য আমরা যে ছক তৈরি করি এর জন্য এই মোডটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
#8:VECTOR:উচ্চতর গণিত ১ম পত্রের দ্বিতীয় অধ্যায় ও পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্রের ২য় অধ্যায়ের ভেক্টরের অংক করতে এ মোডটি চালু করতে হয়।
***প্রত্যেকটি মোডে গিয়ে কিভাবে বিভিন্ন ধরণের অংক করতে হয় তা শিখানো হবে,এমনকি সরাসরি বইয়ের অংক করে দেখানো হবে...পরবর্তী পোস্ট এ
Details about MATRIX Mode:
এই মোড চালু করে যা যা করা যাবে:
১.ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ সম্পর্কিত সমস্যা।
২.নির্ণায়কের মান নির্ণয় সংক্রান্ত সমস্যা।
৩.ট্রান্সপোজ ম্যাট্রিক্স নির্ণয়
৪.বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয় ইত্যাদি।
*991ES ক্যালকুলেটর দিয়ে সারি ও কলাম সংখ্যা সর্বোচ্চ 3 হতে পারবে অর্থাৎ3*3 ক্রমের হতে পারবে।আর আমাদের সিলেবাসেও সর্বোচ্চ 3*3 ক্রমের কথাই বলা আছে।প্রত্যেক লেখকের বইয়ে সিলেবাস(পাঠ্যসূচী not সূচীপত্র) দেয়া আছে।
***ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ:এর জন্য অসীম কুমার সাহার ৮ পৃষ্ঠার উদাহরণ-1 দেখানো হল:
MATRIX Mode চালু করার পর প্রথমে shift তারপর 4 তারপর একটি লিস্ট দেখা যাবে।১ম ম্যাট্রিক্সটিকে MatA ধরলে ২য় ম্যাট্রিক্সটিকে আমরা MatB ধরব।তাই 4 চাপার পর লিস্টের মধ্য থেকে Dim এ যেতে হবে।এর জন্য 1 চাপতে হবে তারপর আবার 1 চাপতে হবে[ফলে একটি ম্যাট্রিক্সকে আমরা MatA ধরলাম]।তারপর যেহেতু A ম্যাট্রিক্সটি 3*3 ক্রমের তাই 1 চাপতে হবে।তারপর ম্যাট্রিক্সের ভুক্তিগুলো তুলতে হবে।এভাবে:
8 -> = -> 4 -> = -> -1 -> = -> 3 -> = -> 5 -> = -> 4 -> = -> 8 -> =
*** -> মানে তারপর।
এভাবে ভুক্তিগুলো ইনপুট করার পর AC তে চাপতে হবে।
***ম্যাট্রিক্সের গুণ,ভাগ:তাও ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগের মতো।শুধু যোগ,বিয়োগের পরিবর্তে গুণের ক্ষেত্রে গুণ চিহ্নের বাটন এবং ভাগের ক্ষেত্রে ভাগ চিহ্নের বাটন চাপতে হবে।
**কিভাবে ম্যাট্রিক্সের ক্রম ঠিক করে ম্যাট্রিক্সের ভুক্তিগুলো ইনপুট করতে হয় তা তো আগের পোস্টে দেওয়া হয়েছে।কিভাবে খুব দ্রুততার সাথে ভুক্তিগুলো ইনপুট করতে হয় তা বার বার practice করতে হবে।
****একই সাথে ম্যাট্রিক্সের যোগ,বিয়োগ,গুণ(কোনো সংখ্যার) ।অসীম কুমার সাহার বইয়ে এমন একটি অংক আছে যে,দুইটি ম্যট্রিক্স A ও B দেয়া আছে,3A+4B নির্ণয় করতে বলা হয়েছে।যেভাবে করতে হবে:প্রথমে A ম্যাট্রিক্সটির ভুক্তিগুলো MatA তে এবং Bম্যাট্রিক্সটির ভুক্তিগুলো MatB তে ইনপুট করব।তারপর 3 বাটনে চাপতে হবে তারপর shift > 4 > 3 > + তারপর 4 বাটনে চাপতে হবে তারপর shift > 4 > 4 তারপর =
তারপর রেজাল্ট চলে আসবে।দেখা যাবে একটি ভুক্তি cusor এর কারণে বুঝা যাচ্ছে না।এটি নিচে ডানপাশে দেখা যায়।
****বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয়:
যে ম্যাট্রিক্সের বিপরীত ম্যাট্রিক্স নির্ণয় করতে হবে সে ম্যাট্রিক্সটি প্রথমে MatA বা MatB বা MatC যেকোনো একটিতে তুলতে হবে।তারপর AC বাটনে চেপে বের হয়ে আসতে হবে।তারপর ঐ ম্যট্রিক্সটি আনতে হবে[এভাবে:shift > 4 > 3 or 4 or 5]।তারপর বিপরীত ফাংশনের বাটনে চাপতে হবে তারপর = তে চাপলে রেজাল্ট চলে আসবে।#প্রত্যেক ক্যালকুলেটরে x^-1[x to the power -1] যা ইনভার্স বা বিপরীত ফাংশনের বাটন।দেখা যাবে যে ফলাফলে কিছু বা সবকটি ভুক্তি দশমিকে এসেছে।next >>>
ম্যাট্রিক্সের নির্ণায়ক নির্ণয়:প্রথমে প্রদত্ত ম্যাট্রিক্সটিকে MatA(বা MatB বা MatC) তে তুলতে হব অর্থাৎ এর ভুক্তিগুলো MatA তে তুলতে হবে।তারপর AC চেপে চলে আসতে হবে।তারপর shift > 4 > 7 তারপর det( ডিসপ্লেতে দেখাবে।তারপর এখানে ঐ ম্যাট্রিক্সটি বসাতে হবে, এভাবে:shift> 4 > 3 > ) তারপর = বাটনে চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।
***Scientific Calculator এ বাটনগুলোর উপর যে লেখাটি দেখা যায়, বাটন চাপলে বাটনের উপরের লেখাটিই কাজ করে।কিন্তু বাটন সংলগ্ন background এ হলুদ অথবা বেগুনী বর্ণের keyword থাকে।এসব backgrond এর keyword এর প্রয়োজন পড়লে keyword টি যদি ।SHIFT এর বর্ণের অর্থাৎ SHIFT শব্দটি যে color এর সেই color এর হয়, তাহলে SHIFT চেপে তারপর ঐ বাটনটিতে চাপতে হবে আর keyword টি ALPHA শব্দটি যে বর্ণের সেই বর্ণের হয় তাহলে ALPHA চেপে তারপর ঐ বাটনটি চাপতে হবে।তবে CMPLX মোড(জটিল সংখ্যার মোড) অন করলে i ইনপুট করার জন্য SHIFT বা ALPHA চাপতে হবে না,সরাসরি যে বাটনের background এলাকায় i আছে সে বাটনে চাপতে হবে।একইভাবে,BASE-N মোডেও HEX,DEC,OCT,BIN এর জন্য যথাক্রমে সরাসরি ঐ বাটনগুলোতেই চাপতে হবে।SHIFT বা ALPHA চাপার প্রয়োজন নেই।
***আমরা জানি যে,হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার 10,11,12,13,14,15 কে যথাক্রমে A,B,C,D,E,F দ্বারা সূচিত করা হয়।এখন,আমরা এই A,B,C,D,F কীভাবে তুলব?আমরা দেখব যে, SHIFT চেপে A,B,C,D,E চাপলে এগুলো ক্যালকুলেটরে এগুলো উঠে আবার ALPHA A,B,C,D,Eচাপলেও এগুলো উঠে।প্রকৃতপক্ষে,ALPHA চেপে A,B,C,D,Eচাপলে এগুলোতে save করা সংখ্যাগুলো চলে আসবেnext comment>>
****ক্যালকুলেটরের কয়েকটি keyword এর পূর্ণরুপ:
Abs >>Absolute value
RCL >>Recall
STO >>Store
S<=>D >>Standard<=>
Decimal
CLR >>Clear
ENG >>Engineering
CONST >>Constant
CONV >>Conversions
STAT >>Statistics
CMPLX >>Complex
DEL >>Delete
Pol >>Polar
Rec >>Rectangular
Ran# >>Random Number
Ans >>last Answer
hyp >>hyperbola
পোলার আকার <=> কার্তেসীয় আকার:
আমরা জানি,কোনো বিন্দুর পোলার আকার (r,p) [যেখানে,r হচ্ছে মূলবিন্দু হতে দূরত্ব ও p হচ্ছে x অক্ষের ধনাত্নক অথবা ঋণাত্মক দিকের সাথে উৎপন্ন কোণ] এবং এর কার্তেসীয় আকার (x,y) হলে, x=rcosp এবং y=rsinp
<<<<পোলার থেকে কার্তেসীয়।
আবার,r=square root(x^2 + y^2)
এবং ১ম চতুর্থভাগের জন্য p=tan^-1(b/a)
চারটি চতুর্থভাগের জন্য p এর রাশি ভিন্ন ভিন্ন হয় যা বইয়ে আছে।
<<<<কার্তেসীয় থেকে পোলার।
***বহুনির্বাচনী প্রশ্নে একটি বিন্দুর পোলার বা কার্তেসীয় আকার দেওয়া থাকতে পারে যাকে কার্তেসীয় বা পোলার আকারে পরিবর্তন করতে বলা হবে।এ ধরণের সমস্য সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটরের সাহায্যে খুব সহজেই করা যায়।কার্তেসীয় থেকে পোলারে পরিবর্তনের জন্য ব্যবহৃত বাটনে Pol( এবং পোলার থেকে কার্তেসীয় আকারে পরিবর্তনের জন্য Rec( লিখা থাকে।
*যেভাবে করতে হবে:
**পোলার থেকে কার্তেসীয়:
প্রথমে Rec( বাটনে চাপতে হবে তারপর পোলার আকারে দেওয়া প্রথম সংখ্যাটি তারপর কমা তারপর দ্বীতীয় মানটি তারপর ব্র্যাকেট।তারপর = চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।যাদের MS ক্যালকুলেটর তাদের অনেকে আবার x, y এর মান খুজে পাবে না।আসলে next comment>>>
MS ক্যালকুলেটরে x এর মান E তে এবং yএর মান F তে জমা/save হয়।তাই রেজাল্ট দেখার জন্য
RCL>>>E,x এর জন্য
RCL>>>F,y এর জন্য
**এখানে লক্ষণীয়,পোলার আকারের কোণ,থিটা ডিগ্রীতে থাকলে r এর মান বসিয়ে তারপর কমা দিয়ে সরাররি ঐ মানটি বসাতে হবে,ডিগ্রী দিলেও চলে আবার না দিলেও চলে।কিন্তু কোণটি রেডিয়ানে থাকলে প্রথমে রেডিয়ান(Rad) মোডে নিয়ে তারপর কোণের মান বসাতে হবে।যেমন,3pi/4 .পাই এর জায়গায় সরাসরি পাই-ই লিখতে হবে।
***কার্তেসীয় থেকে পোলার:
প্রথমে Pol( তারপর x এর মান তারপর কমা তারপর y এর মান তারপর ব্র্যাকেট।তারপর = বাটনে চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।এই রেজাল্ট রেডিয়ানে দেখতে চাইলে রেডিয়ান মোড চালু করতে হবে।এর রেজাল্টও E,F এ জমা হবে(for MS calculator)
***ES ক্যালকুলেটরে রেজাল্ট X ও Y তে জমা/save হয়।যদিও এ ধরণের ক্যালকুলেটরে রেজাল্ট নিচে এমনিতেই দেখা যায় তবুও অনেক সময় রেজাল্ট দশমিকে দেখায় যা X ও Y এ পূর্ণসংখ্যায় দেখায়।যেমন,x এর কোনো রেজাল্ট 2square root(2) হলে সরাসরি ডিসপ্লেতে যে রেজাল্ট দেখায় তা দশমিকে হয় কিন্ত RCL>>>X চাপলে ঐ 2square root(2) ই দেখায়।
#Calculator-এ Pol( দ্বারা পোলার(polar) বুঝায় কিন্তু কার্তেসীয় এর জন্য car বা এজাতীয় keyword ব্যবহার না করে Rec( ব্যবহার করা হয় কেন??
#আমরা জানি,কার্তেসীয় স্থানাঙ্গ বুঝানোর আয়তাকার লেখ ব্যবহার করা হয়।তাই,কার্তেসীয় স্থানাঙ্ককে " আয়তাকার কার্তেসীয় স্থানাঙ্ক " বলা চলে।আর,আয়তাকার এর ইংরেজি প্রতিশব্দ rectangular ।তাই, কার্তেসীয় স্থানাঙ্ক বুঝানোর জন্য ক্যালকুলেটরে Rectangular এর Rec ব্যবহার করা হয়।
**Today I discuss about how to save a number to A,B,C and D .
প্রথমে সংখ্যাটি তুলতে হবে।তারপর shift>>>RCL>>>A ফলে সংখ্যাটি A তে সেভ হয়ে গেল!
আবার,একইভাবে অন্য কোনো সংখ্যা save করতে shift>>>RCL>>>B(Bতে save হবে) বা C(Cতে save হবে) বা D(Dতেsave হবে)
**পরবর্তিতে সংখ্যাটি দেখতে press করুন RCL>>>A(Aতেsave করা সংখ্যাটি দেখতে) বা B(Bতে save করা সংখ্যাটি দেখতে).....................
***A,B,C,D তে save করা সংখ্যাগুলো সবসময় ক্যালকুলেটরের মেমোরীতে থাকবে যতক্ষণ না সংখ্যাগুলো ডিলেট করা হয় বা অন্য সংখ্যা save করা হয়।E,F,X,Y তে সেভ করা যাবে না।MS ক্যালকুলেটরে E,F এ সেভ করলেও পোলার,কার্তেসীয় স্থানাঙ্কের অংক করলে তখন ডিলেট হয়ে যাবে।আরES এর ক্ষেত্রে X,Y।
5-EQN:
In this post I discuss about how to solve a Equation.
MS এবং ES উভয় ক্যালকুলেটর দিয়েই চার ধরণের সমীকরণের সমাধান করা যায়।
1.দুই চলক বিশিষ্ট সমীকরণ
2.তিন চলক বিশিষ্ট সমীকরণ
3.দ্বিঘাত সমীকরণ
4.ত্রিঘাত সমীকরণ
**মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে সাধারণত 1,2 ও 3 নং এর সমীকরণের সমাধান করার প্রয়োজন পড়ে।
**দুই চলকবিশিষ্ট সমীকরণের সমাধান করার জন্য যেভাবে মোড চালু করতে হবে:Mode>>>EQN এর আগে যে সংখ্যা আছে তা(5) >>>১ম সমীকরণের x এর সহগ>>> = >>> ১ম সমীকরণের y এর সহগ >>> = >>> ১ম সমীকরণের ধ্রুবক>>> = >>> ২য় সমীকরণের x এর সহগ >>> = >>> দ্বিতীয় সমীকরণের y এর সহগ >>> = >>> ২য় সমীকরণের ধ্রুবক,তারপর = চাপলে x এর মান বের হবে তারপর Replay বাটনের নিচের key (downkey)তে চাপলে y এর মান দেখা যাবে।আবার,x এর মান দেখতে চাইলে Replay বাটনের উপরের কী (upkey) তে চাপতে হবে।আবার,y দেখতে>>> downkey
**x এর রেজাল্ট যখন দশমিকে দেখাবে তখন ভগ্নাংশে দেখতে S<=>D (for ES calculator) বাটন চাপুন।
**একটি উদাহরণ দেয়া যাক এবং এর থেকে ধ্রুবকের চিহ্ন সম্পর্কে একটি তথ্য জানব।
#x-y+1=0.........(1)
x+y=6............(2)
next comment>>>
***দ্বিঘাত সমীকরণের সমাধান:
**এই সমীকরণে ঘাত(power) যেহেতু 2 তাই চলকের বীজ দুটি বের হবে।
Mode>>>5 (EQN এর আগে উল্লেখ সংখ্যাটি) >>>3>>>x^2 এর সহগ>>> = >>>x এর সহগ>>> = >>>ধ্রুবক
তারপর = চাপলে x এর এর একটি মান/বীজ দেখাবে এবং তারপর = বা Replay বাটনের নিচের কী(downkey) তে চাপলে x এর অপর মান/বীজ দেখাবে।
**রেজাল্ট দশমিকে আসলে S<=>D বাটনে চাপলে ভগ্নাংশে দেখাবে।
***ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানও অনুরুপভাবে করতে হয়।প্রথমে x^3 তারপর x^2 তারপর x তারপর ধ্রুবকের মান বসিয়ে = চাপলে রেজাল্ট চলে আসবে।
***একই সাথে একাধিক অংক করার নিয়ম:
ক্যালকুলেটরে দেখব যে,কোনো একটি বাটনে : এইরকম একটি চিহ্ন আছে(বেগুনী বর্ণের)।যদি আমরা 1+2,3+5,(5+2+3)/2 এবং 5+2 এই চারটি হিসাব একসাথে করতে চাই তাহলে প্রথমে 1+2 তুলতে হবে তারপর ALPHA চেপে : চাপতে হবে তারপর 3+5 তুলে ALPHA >>> : >>> (5+2+3)/2 >>> ALPHA >>> : >>> 5+2 অর্থাৎ প্রত্যেকটি হিসাব তুলার পর মাঝে : তুলতে হবে তারপর = চাপলে প্রথমে তুলা হিসাবের রেজাল্ট দেখাবে[উপরে দেখাবে1+2 এবং নিচে রেজাল্ট দেখাবে3] তারপর আবার = চাপলে ২য় রেজাল্টটি দেখাবে।এভাবে = চাপলে ধারাবাহিকভাবে রেজাল্টগুলো দেখাবে।
***সরলরেখা অধ্যায়ে ত্রিভুজের সরলরেখার সমদ্বিখন্ডক বিন্দুর বা ত্রিভুজের ভরকেন্দ্রের বিন্দুর স্থানাঙ্ক একসাথে নির্ণয়ে অর্থাৎ ভুজ ও কোটি একসাথে নির্ণয়ে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।ত্রিভুজের ভরকেন্দ্রের ক্ষেত্রে প্রথমে তিনটি কৌণিক বিন্দুর ভুজত্রয়ের যোগফল/3 তারপর : তারপর কোটিত্রয়ের যোগফল/3 তারপর equel (=) বাটন চাপলে প্রথমে ভরকেন্দ্রের ভুজ এর রেজাল্ট আসবে আবার সমান বাটনে চাপলে ভরকেন্দ্রের কোটির রেজাল্ট আসবে।
#8:VECTOR:-
এই মোডে ডট গুণন,ক্রস গুণন,দুটি ভেক্টরের মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয়,যোগফল অর্থাৎ লব্ধি নির্ণয়,একটি ভেক্টরের উপর অপর একটি ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ,দুটি ভেক্টরের লম্ব দিকে একক ভেক্টর নির্ণয় ইত্যাদি কাজ সম্পাদন করা যায়।
****যদি দুটি ত্রিমাত্রিক ভেক্টরের যোগফল 2i+5j-k হয় তাহলে ক্যালকুলেটরে হুবহু এভাবে রেজাল্ট না দেখিয়ে এভাবে দেখাবে:-
2 5 -1
অর্থাৎ i,j,k এর আগের সংখ্যাগুলো দেখাবে এবং সর্বপ্রথম সংখ্যাটি i এর জন্য,তারপরেরটি j এর জন্য,তারপরেরটি k এর জন্য।তাই ক্যালকুলটরে 5 -7 13 থাকলে তাকে বুঝতে হবে 5i-7j+13k
****প্রথমে ভেক্টর মোডে গিয়ে AC চেপে বেরিয়ে আসব।তারপর কোনো একটি ভেক্টরের মান ইনপুট করার জন্য প্রথমে SHIFT>>>5>>>1>>>তারপর প্রথম ভেক্টরেটিকে ভেক্টর A ধরে নেওয়ার জন্য 1 চাপব, তারপর ভেক্টরটি যদি ত্রিমাত্রিক(i,j,k সংবলিত) হয় তাহলে 1 চাপব অর দ্বিমাত্রিক(শুধুi,j বা i,k বা j,k সংবলিত) হয় তাহলে 2 চাপব তারপর প্রথমে প্রশ্নোক্ত ভেক্টরের i এর আগে যে সংখ্যাটি আছে তা তুলব তারপর সমান(=) বাটনে চাপব,এভাবে ক্রমানুসারে j ও k এর মান তুলব।তারপর AC বাটন চেপে বেরিয়ে আসতে হবে।
এভাবে একটি ভেক্টরকে ইনপুট করতে হয়।
#8:VECTOR:-
***ভেক্টরের ক্রসগুণণ:
যদি A=2i-j+3k এবং B=4i+7j+k তাহলে A*B(Not A.B) কিভাবে নির্ণয় করব?
***প্রথমে ভেক্টর মোডে গিয়ে A ও B ভেক্টরদ্বয়কে ক্যালকুলেটরে ইনপুট করে AC চেপে বেরিয়ে আসতে হবে।A*B নির্ণয়ের জন্য ক্যালকুলেটরে VatA*VatB তুলব।আমরা যখন একটি ইনপুট করা ভেক্টর নিয়ে কাজ করব তখন SHIFT>>>5 এ গেলে যে লিস্ট আসে এর 1:Dim এ না গিয়ে যে ভেক্টরটিকে ডিসপ্লেতে আনার জন্য এর আগে যে সংখ্যাটি আছে তাতে চাপব।এজন্য,এখন A ভেক্টরটি তুলার জন্য SHIFT>>>5>>>3 তারপর *(ক্রস চিহ্ন) চিহ্নের বাটন চেপে তারপর একইভাবে SHIFT>>>5>>>4 চেপে B ভেক্টরটি তুলব।তারপর সমান চাপলে রেজাল্ট দেখাবে।উপরোক্ত প্রশ্নের জন্য রেজাল্ট দেখাবে:
Ans
[-22 10 18]
অর্থাৎ -22i+10j+18k
***ভেক্টরের ডট গুণন বা স্কেলার গুণফল:
ইহাও ভেক্টরের ক্রসগুণনের মতো শুধু ক্রস চিহ্নের স্থলে ডট চাপতে হবে।
#কিভাবে ডিসপ্লেতে ডট তুলতে হয়:যখন ক্রসের স্থলে ডট তুলতে হবে তখন প্রথমে shift চাপতে হবে তারপর 5 চাপলে যে লিস্ট দেখা যাবে এতে Dot শব্দের আগে 7 আছে।তাই, তারপর 7 চাপতে হবে।ফলে ডট চিহ্ন ডিসপ্লেতে আসবে।
**ভেক্টরের পরমমান নির্ণয়:
প্রথমে ক্যালকুলেটরে shift চেপে Abs( চাপতে হবে।এখানে,Abs দ্বারা Absolute value(পরমমান বা মডুলাস) বুঝায়।তারপর ব্র্যাকেটের মধ্যে প্রদত্ত ভেক্টরটিকে আনতে হবে।তারপর ) দিয়ে = (সমান) চাপলে পরমমানের রেজাল্ট আসবে।
***একটি ভেক্টরের উপর আরেকটি ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ নির্ণয়:
সূত্রানুযায়ী,প্রথমে ভেক্টর দুটির ক্রসগুণফল নির্ণয় করতে হবে। তারপর যে ভেক্টরের উপর লম্ব অভিক্ষেপ নির্ণয় করতে বলা হবে এর পরমমান নির্ণয় করে তা দিয়ে পূর্বে নির্ণীত ভেক্টরদ্বয়ের ক্রসগুণফলকে ভাগ করতে হবে।ফলে প্রথম ভেক্টরের উপর দ্বিতীয় ভেক্টরের লম্ব অভিক্ষেপ বের হবে যা একটি ভেক্টর রাশি।ক্যালকুলেটরে ডিসপ্লেতে এভাবে তুলতে হবে:
(VctA*VctB)/Abs(A)
## * এর স্থানে ক্রস চিহ্ন হবে ডট{.) নয়।
#7:TABLE:-
আমরা,কোনো ফাংশন বা সরলরেখা বা অন্য কোনো লেখের সমীকরণে x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয় করি এবং এর দ্বারা প্রাপ্ত (x,y) বিন্দুগুলো ছক কাগজে স্থাপন করে ফাংশন বা সমীকরণের লেখ অঙ্কন করে থাকি।y=2x+10 ফাংশনের x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান খুব সহজে নির্ণয়ের জন্য প্রথমে ক্যালকুলেটরের TABLE mode এ নিতে হবে।এর জন্য mode>>7 চাপতে হবে।তখন ক্যালকুলেটরের ডিসপ্লেতে f(x) দেখাবে যা প্রদত্ত ফাংশনের y ।এখন,=(সমান) চাপলে Start দেখাবে।তাই, সমান চাপার পর '"প্রথম মান"' তুলতে হবে।তারপর,আবার সমান চাপলে End দেখাবে।তাই,এখানে "শেষ মান" তুলে সমান চাপলে বামে x এবং ডানে f(x) অর্থাৎ y এর মান সংবলিত একটি সারণি দেখাবে।এবং এই সরাণির বামপাশের x এর মানই (x,y) এর x এর মান এবং f(x) এর মানই (x,y) এর y এর মান।
*এখানে,প্রথম মান ও শেষ মানের ধারণা নিম্নোক্তভাবে ব্যাখ্যা করা যায়:
যদি x এর -2,-1,0,1,2,3,4,5 এই আটটি মান নিই তাহলে প্রথম মান হবে -2এবং শেষমান হবে 5 এবং এই মানগুলোর জন্য ক্যালকুলেটর f(x) অর্থাৎ y এর মান দেখাবে।
এভাবে যেকোনো ফাংশনের জন্য x এর বিভিন্ন মানের জন্য y এর বিভিন্ন মান নির্ণয় করে সারণি তৈরি করা যায়।
***ডিগ্রী থেকে রেডিয়ান এবং রেডিয়ান থেকে ডিগ্রীতে পরিবর্তন:
অনেক সময় কোনো কোণের মান ডিগ্রীতে থাকলে তা রেডিয়ানে পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।(যেমন. কোনো MCQ এর calculation ডিগ্রীতে করলে যদি অপশনগুলোতে উত্তর রেডিয়ানে দেয়া থাকে তাহলে)।
**ডিগ্রী থেকে রেডিয়ানে পরিবর্তনের জন্য প্রথমেই ক্যালকুলেটর রেডিয়ান মোডে রাখতে হয়।এর জন্য shift>>>mode>>>4 চাপতে হবে।তারপর ডিগ্রীর মানটি ক্যালকুলেটরে তুলতে হবে।তারপর Shift চেপে Ans(DRG) চেপে 1 চাপতে হবে এবং তখন = (সমান) চাপলে রেডিয়ানে মান দেখাবে।অর্থাৎ #shift_Ans_চেপে_যে_পদ্ধতি_থেকে_পরিবর্তন_করব_তার_আগে_যে_সংখ্যা_আছে_সেই_সংখ্যাটিতে_চাপতে_হবে আর_যে_পদ্ধতিতে_নিতে_হবে_ক্যালকুলেটরকে_সেই_মোডে_রাখতে_হবে।
**এভাবে রেডিয়ান থেকে ডিগ্রীতে পরিবর্তনের জন্য প্রথমে ক্যালকুলেটরকে ডিগ্রী মোডে নিতে হবে।এর জন্য shift>>mode>>>3 চাপতে হবে।তারপর রেডিয়ানের মানটি তুলে(সরাসরি পাই সহ,দশমিক মান নয়) shift চেপে Ans চাপার পর 2 চাপতে হবে।তারপর = (সমান) চাপলে ডিগ্রীতে মান দেখাবে।
তথ্য নির্যাস: FB ( C)
______________________________
good
উত্তরমুছুনUseful post
উত্তরমুছুনvery much informative.
উত্তরমুছুনThanks